প্রতিবেদন এস এম রুবেল :
আজকাল রাজশাহী,চাঁপাইনবাবগঞ্জ সহ দেশের প্রতিটি জেলা উপজেলায় যে কোনো অভিযোগ পেলে মৌমাছির মতো দল বেঁধে সাংবাদিকরা ছুটচ্ছে তার পিছনে।প্রকৃত সংবাদে তৈল, ঘি,মেখে সেই সংবাদকে মুখরোচক করে পরিবেশন করছে।ফলে প্রকৃত ঘটনার সত্যতা প্রমাণিত হওয়াটা অনিশ্চিত হয়ে ওঠে।আবার কিছু সাংবাদিক কিছু দপ্তরে গীয়ে বড়বড় কর্মকর্তার কাছে নিজেকে সাংবাদিক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে বড়কর্তাদের নামে গুণ কর্তন মনগড়া সংবাদ পরিবেশন করে।এই চিন্তা চেতনা ও গুনো কর্তন করতে গীয়ে সাংবাদিকতা আজ এমন এক পর্যায়ে এসে পৌছেছে যে নিজেকে সাংবাদিক হিসেবে পরিচয় দিতে অনেকে দিধাদন্ধে পড়ছে।আজকের এই পরিস্থিতি সৃষ্টির পিছনে শুধু সাংবাদিকরাই দায়ী নয় এর পিছনে রয়েছে পত্রিকার সম্পাদকরাও।তারা যে কোনো ব্যাক্তিকে টাকার বিনিময় আইর্ডি কার্ড দিয়ে পরিস্থিতি আরো ঘোলা করে তুলছে।শুধু তাই নয় সাংবাদিকদের কোনো বেতন ভাতা না দেওয়ায় সাংবাদিকদের চাঁদাবাজ গড়ে তোলার পিছনে এসব সম্পাদকের বড় ভুমিকা রয়েছে।
শুধু তাই নয় প্রত্যেকটি জেলাতে বিশেষ করে চাঁপাই সদরে বেশি জেগে উঠেছে নন কলম যোদ্ধা আছে কথিত সাংবাদিক পরিচয়দানকারী আবগারি সোর্স প্যান্ট,ইন মাদক সেবনকারী টাকার বিনিময়ে প্রেসক্লাবের সদস্য বড় বড় গাড়ি,কার এপাচি,পালসার,স্কুটি টিভিএস ডিসকভারি,নিয়ে সকাল না হতেই সুযোগ সন্ধানে ভবানীপ্রসাদ,শেষমেষ বন্টননামা,হলেও শুরু গীবতে এরা যোদ্ধা,কারো দখল বিহীন জায়গায় আব্বার জেতে মানা ও বেশি করেনিলো,ওকে দ্রুত বেঁকে ফেলো
এরাই হলো সাংবাদিক নামের বড় কলঙ্ক কা-কা এদের পরিনতি খুব অল্প সময়ের মধ্যে পতন ঘটার আশঙ্কা বলছেন সৎ বিশিষ্ট সাংবাদিক ও বিশেষজ্ঞরা।
সচেতন মহল মনে করছে
সাংবাদিকতা একটি মহান পেশা তাই প্রতিটি সংবাদ হউক সংগ্রহে রাখার মত,প্রতিটি সংবাদে ফুটে উঠুক তথ্য সম্বদ্ধতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।অনুসন্ধানের আসল রুপ রেখা।আগামী প্রজন্মের কাছে সংবাদ হউক পথের সন্ধান।সমাজ সংস্কারের মাধ্যমে দেশ ও জাতির উন্নয়নের ক্ষেত্রে সংবাদ হউক মুল হাতিয়ার।সংবাদ কর্মীরা হউক প্রকৃত কলম সৈনিক,সর্ব ক্ষেত্রে সাংবাদিকের অগ্রাধিকার নিশ্চিত করে দেশের চতুর্থ স্তম্ভ মজবুত করতে হবে।এই প্রত্যাশা এখন সমায়ের দাবি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এসএম রুবেল
Leave a Reply