আজ ২৯শে জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ১২ই জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

শিবগঞ্জের পশুর হাটবাজারে জমে উঠেছে কোরবানির গরু ছাগলের ব‍্যবসা

শিবগঞ্জ(চঁাপাইনবাবগঞ্জ)সংবাদদাতা,আসন্ন ঈদুল আযহা উপলক্ষে শিবগঞ্জের চারটি গরুর হাট ও আটটি ছাগলের হাট্ েকোরবানীর পশু বেচাকেনা জমে উঠেছে।সরজমিনে উপজেলার মনাকষা,খাসের হাট, আড়গাড়া হাট,ও আজ মঙ্গলবার বিকালে তর্তীপুর হাট ঘুরে দেখা গেছে সারি সারি শত শত দেশী বিদেশী গরু বাধা আছে। ক্রেতা ও বিক্রেতাদের সাথে কথা বলে জানা গেছে ছোট গরু আনুমানিক ওজন ধরে দুই থেকে চার ওজনের গরু মণ প্রতি ৩৫ হাজার টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বড় গরু সোয়া চার থেকে ৬/৭ মণের ওজনের গরু মণ প্রতি ৩০/৩২ হাজার দরে বিক্রী হচ্ছে।বকনা গরুর দাম কিছুটা কম। দেখা গেছে বকনা গরু মণ প ্রতি ২৬/২৭ হাজার টাকা দরে বিক্রী হচ্ছে। অন্যদিকে মনাকষা,খাসের হাট, কানসাট, রানীহাট্টি, আড়গাড়া হাট সহ বিভিন্ন ছাগলের হাটে দেখা গেছে অসংখ্যা ছোট বড় খাসী। খাসীর ক্ষেত্রেও এক নিয়ম চলছে। ছোট ছোট খাসী যে গুলোর ওজন ২০ কেজির নীচে হবে অথচ কোরবানী দেয়া যাবে সেগুলি কেজি প্রতি ছয় শো টাকা দরে কেনা বেচা হচ্ছে।বড় বড় খাসীর গুলো যেগুলোর ওজন ২১ কেজি থেকে ৫০ কেজি ওজন সেগুলো পঁাচ থেকে সাড়ে পাঁচ টাকা কেজি দরে বিক্রী হচেছ। অন্যদিকে উপজেলা জুড়ে প্রায় প্রতিটি বাড়িতে বাড়িতে অনেকেই সারাবছর ধরে পালন করেছে ছোট বড় গরু ছাগল। সে সমস্ত গরু ছাগল গরু ছাগলের ক্রেতারা বাড়ি বাড়ি ঘুরে কিনে নিয়ে সে গুলো হাটে নিয়ে বিক্রি করছে। দূর্লভপুর ইউনিয়নের দূর্লভপুর গ্রামের গরু খামারের মালিক ফারুক জানান আমার খামারে ২৫টি গরু ছিল। ঈদুল আযহা উপলক্ষে বিক্রি করেছি। খরচ বাদে লাভ হয়েছে প্রায় ছয় লাখ টাকা। অন্যদিকে মনাকষা ইউনিয়নের পারচৌকা গ্রামের চাযের দোকানদার কামরুজ্জামানা জানান প্রায় আটটি খাসী গত বছর ৭০ হাজার টাকায় ক্রয় এবার কোরবানী মৌসুমে এক লাখ ৪০ হাজার টাকায় বিক্রী করেছি। খরচ বাদে লাভ হয়েছে ৪০হাজার টাকা। এদিকে শিবগঞ্জ উপজেলা প্রাণী সম্পদ অফিসার ডা. শাহাদাত হোসেন জানান, শিবগঞ্জ উপজেলায় গরু ছাগল মিলে ৬০০৫জন খামারীদের মাধ্যমে পালিত হয়েছে প্রায় ৬১ হাজার গরু ছাগল। আসন্ন ঈদুল আযহা উপলক্ষে চাহিদার চেয়ে অনেক বেশী কোরবানী যোগ্য গরু, ছাগল মজুদ আছে।বর্তমানে ষঁাড় গরু সংখ্যা ১৪৯৭৯টি, গাভী ২৭৩৬টি,মহিষ ৯৩,ছাগল ৪০৩৯৪টি ভেড়া ২৫০৯টি। গরু, গাভী, ভেড়া ও ছাগল মিলে মোটা কোরবানী যোগ্য পশুর সংখ্যা হলো ৬০৭১১টি। তিনি আরো জানান, কোরবানীর পশু হাট গুলিতে গরু ছাগলের পরীক্ষ নিরীক্ষা করার জন্য ৬/৭ জন করে কয়েকটি টিম কাজ করছে। এ ব্যাপারে শিবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো.আজাহার আলি জানান, শিবগঞ্জের বিভিন্ন হাটে যেন নিরাপত্তার সাথে কোরবানীর পশু বেচা কেনা করতে পারে সে জন্য আইনশৃংঙ্খলা বাহিনী জোরলাভাবে তদারকি করছে। কোন ক্রেতা বিক্রেতা যে জাল টাকা লেন দেন করতে না পারে সে জন্য প্রতিটি হাটে হাটে জাল টাকা পরীক্ষার মেশিন বসিয়ে পরীক্ষা করা হচ্ছে। তিনি আরো জানান ঈদুল আযহার আগে ও পরে আমরা ও আইন শৃংঙ্খলা বাহিনী করবে।শিবগঞ্জে ঈদুল আযহা উপলক্ষে পশু হাটগুলিতে জমে উঠেছে বেচাকেনা
শিবগঞ্জ(চঁাপাইনবাবগঞ্জ)সংবাদদাতা,আসন্ন ঈদুল আযহা উপলক্ষে শিবগঞ্জের চারটি গরুর হাট ও আটটি ছাগলের হাট্ েকোরবানীর পশু বেচাকেনা জমে উঠেছে।সরজমিনে উপজেলার মনাকষা,খাসের হাট, আড়গাড়া হাট,ও আজ মঙ্গলবার বিকালে তর্তীপুর হাট ঘুরে দেখা গেছে সারি সারি শত শত দেশী বিদেশী গরু বাধা আছে। ক্রেতা ও বিক্রেতাদের সাথে কথা বলে জানা গেছে ছোট গরু আনুমানিক ওজন ধরে দুই থেকে চার ওজনের গরু মণ প্রতি ৩৫ হাজার টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বড় গরু সোয়া চার থেকে ৬/৭ মণের ওজনের গরু মণ প্রতি ৩০/৩২ হাজার দরে বিক্রী হচ্ছে।বকনা গরুর দাম কিছুটা কম। দেখা গেছে বকনা গরু মণ প ্রতি ২৬/২৭ হাজার টাকা দরে বিক্রী হচ্ছে। অন্যদিকে মনাকষা,খাসের হাট, কানসাট, রানীহাট্টি, আড়গাড়া হাট সহ বিভিন্ন ছাগলের হাটে দেখা গেছে অসংখ্যা ছোট বড় খাসী। খাসীর ক্ষেত্রেও এক নিয়ম চলছে। ছোট ছোট খাসী যে গুলোর ওজন ২০ কেজির নীচে হবে অথচ কোরবানী দেয়া যাবে সেগুলি কেজি প্রতি ছয় শো টাকা দরে কেনা বেচা হচ্ছে।বড় বড় খাসীর গুলো যেগুলোর ওজন ২১ কেজি থেকে ৫০ কেজি ওজন সেগুলো পঁাচ থেকে সাড়ে পাঁচ টাকা কেজি দরে বিক্রী হচেছ। অন্যদিকে উপজেলা জুড়ে প্রায় প্রতিটি বাড়িতে বাড়িতে অনেকেই সারাবছর ধরে পালন করেছে ছোট বড় গরু ছাগল। সে সমস্ত গরু ছাগল গরু ছাগলের ক্রেতারা বাড়ি বাড়ি ঘুরে কিনে নিয়ে সে গুলো হাটে নিয়ে বিক্রি করছে। দূর্লভপুর ইউনিয়নের দূর্লভপুর গ্রামের গরু খামারের মালিক ফারুক জানান আমার খামারে ২৫টি গরু ছিল। ঈদুল আযহা উপলক্ষে বিক্রি করেছি। খরচ বাদে লাভ হয়েছে প্রায় ছয় লাখ টাকা। অন্যদিকে মনাকষা ইউনিয়নের পারচৌকা গ্রামের চাযের দোকানদার কামরুজ্জামানা জানান প্রায় আটটি খাসী গত বছর ৭০ হাজার টাকায় ক্রয় এবার কোরবানী মৌসুমে এক লাখ ৪০ হাজার টাকায় বিক্রী করেছি। খরচ বাদে লাভ হয়েছে ৪০হাজার টাকা। এদিকে শিবগঞ্জ উপজেলা প্রাণী সম্পদ অফিসার ডা. শাহাদাত হোসেন জানান, শিবগঞ্জ উপজেলায় গরু ছাগল মিলে ৬০০৫জন খামারীদের মাধ্যমে পালিত হয়েছে প্রায় ৬১ হাজার গরু ছাগল। আসন্ন ঈদুল আযহা উপলক্ষে চাহিদার চেয়ে অনেক বেশী কোরবানী যোগ্য গরু, ছাগল মজুদ আছে।বর্তমানে ষঁাড় গরু সংখ্যা ১৪৯৭৯টি, গাভী ২৭৩৬টি,মহিষ ৯৩,ছাগল ৪০৩৯৪টি ভেড়া ২৫০৯টি। গরু, গাভী, ভেড়া ও ছাগল মিলে মোটা কোরবানী যোগ্য পশুর সংখ্যা হলো ৬০৭১১টি। তিনি আরো জানান, কোরবানীর পশু হাট গুলিতে গরু ছাগলের পরীক্ষ নিরীক্ষা করার জন্য ৬/৭ জন করে কয়েকটি টিম কাজ করছে। এ ব্যাপারে শিবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো.আজাহার আলি জানান, শিবগঞ্জের বিভিন্ন হাটে যেন নিরাপত্তার সাথে কোরবানীর পশু বেচা কেনা করতে পারে সে জন্য আইনশৃংঙ্খলা বাহিনী জোরলাভাবে তদারকি করছে। কোন ক্রেতা বিক্রেতা যে জাল টাকা লেন দেন করতে না পারে সে জন্য প্রতিটি হাটে হাটে জাল টাকা পরীক্ষার মেশিন বসিয়ে পরীক্ষা করা হচ্ছে। তিনি আরো জানান ঈদুল আযহার আগে ও পরে আমরা ও আইন শৃংঙ্খলা বাহিনী করবে।

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

     এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ
Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com